বেনামাজির কবরের আজাব- এক ওয়াক্ত নামাজ না পড়ার শাস্তি

একজন মুমিনের পরিচয় হলো সে নামাজি নাকি বেনামাজি । কোরআন হাদিসে নামাজ না পড়ার শাস্তি অনেক ভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে । এই আর্টিকেল টি মনো যোগ সহকারে পড়লে আপনি বেনামাজির কবরের আজাব সম্পর্কে জানতে পারবেন । 
এক ওয়াক্ত নামাজ না পড়ার শাস্তি

এছাড়াও জানতে পারবেন এক ওয়াক্ত নামাজ না পড়ার শাস্তি , ফজরের নামাজ না পড়ার শাস্তি , যোহরের নামাজ না পড়ার শাস্তি , আসরের নামাজ না পড়ার শাস্তি , মাগরিবের নামাজ না পড়ার শাস্তি , এশার নামাজ না পড়ার শাস্তি ও বেনামাজির কবরের আজাব সম্পর্কে বিস্তারিত । 

ভুমিকাঃ

ইসলামের পাঁচটি খুঁটি বা স্তম্ভের অন্যতম একটি হলো সালাত বা নামাজ। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়া সকল মুসলমানের জন্য ফরজ। এটি মহান রাব্বুল আলামিনের সাথে তাঁর বান্দার সম্পর্ককে মজবুত করে তোলে। নামাজকে ইবাদতের প্রধান অংশ হিসেবে ধরা হয় যা মুসলমান জাতিকে শুদ্ধতার পথ দেখায়। 

মহান রাব্বুল আলামিন কুরআনুল কারীমে বলেছেন ; নিশ্চয় নামায সকল প্রকার মন্দ ও গর্হিত কাজ থেকে বিরত রাখে। নামাজের হিসাব রাব্বুল আলামিন নিবেন আখিরাতে বা শেষ জীবনে। আখেরাতের পূর্বে একটি জীবন রয়েছে যেটি বারযখ নামে পরিচিত।  

আপনি যদি বেনামাজির কবরের আজাব সম্পর্কে জানতে এই আর্টিকেলটিতে ক্লিক করে থাকেন তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় ক্লিক করেছেন।

এক ওয়াক্ত নামাজ না পড়ার শাস্তি

মহান রাব্বুল আলামিন সকল মুসলমানের জন্য পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়া ফরজ করেছেন। কোন ব্যক্তি যদি এক ওয়াক্ত নামাজ না পড়ে বা কোনদিনই নামাজ পড়ে না তাকে বেনামাজি বলে আর্টিকেল টিতে আমরা জানবো এক ওয়াক্ত নামাজ না পড়ার শাস্তি , ফজরের নামাজ না পড়ার শাস্তি , যোহরের নামাজ না পড়ার শাস্তি , আসরের নামাজ না পড়ার শাস্তি , মাগরিবের নামাজ না পড়ার শাস্তি , এশার নামাজ না পড়ার শাস্তি ও বেনামাজির কবরের আজাব সম্পর্কে বিস্তারিত । 

তার আগে আমি আপনাকে জানাই চলুন এক ওয়াক্ত নামাজ না পড়ার শাস্তি সম্পর্কে। কোরআন ও হাদিসের আলোকে পাওয়া যায় যে বিষয়গুলো সেগুলো আপনাকে জানাই-
মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: যারা নামাজের ব্যাপারে অলস, তাদের জন্য শাস্তি রয়েছে। (সুরা মারিয়াম ১৯:৫৯)।
অন্য একটি আয়াতে এসেছে -নিশ্চয়ই, নামাজ (সালাত) মুমিনদের ওপর একটি নির্দিষ্ট সময়ে ফরজ করা হয়েছে। (সুরা আন-নিসা ৪:১০৩)

উপরের লিখিত দুটি আয়াত থেকে বোঝা যায় যে এক ওয়াক্ত নামাজের যারা ছেড়ে দিবে তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি।
হাদিসে হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন -
নামাজ একটি ইমানের চিহ্ন, আর নামাজের অভাব ঈমানের দুর্বলতা নির্দেশ করে (সুনানে আবু দাউদ)
অপর এক বন্দনায় এসেছে যারা নামাজ পড়তে অলস, তাদের জন্য কবরের শাস্তি থাকবে।(সহীহ মুসলিম)

উপরের লিখিত আয়াত ও হাদিস সমূহ থেকে আমরা জানতে পারি নামাজ পড়ার শাস্তি অনেক বেশি। আপনার উচিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ সঠিকভাবে পড়া।

ফজরের নামাজ না পড়ার শাস্তি

মুসলমানদের জন্য সবচেয়ে কষ্টের নামাজ। কিন্তু এতে আবার অনেক প্রশান্তিও রয়েছে। ফজরের বাতাস থাকে সুপ্ত ও ঠান্ডা এবং মোহমায়া পূর্ণ।

অনেক বিজ্ঞ আলেমগনের মতে ফজরের সময় বাতাসটি অনেক শুভ্র থাকার কারণ হলো ফজরের কোন মুনাফিকের নিঃশ্বাস থাকে না ফজরের বাতাসে। বেনামাজির কবরের আজাব সম্পর্কে জানার আগে চলুন আমি আপনাকে জানাই ফজরের নামাজ না পড়ার শাস্তি।

ফজরের নামাজ না পড়ার শাস্তি সম্পর্কে কোরআন ও হাদিসে এক অদিতি রয়েছে চলন আমি আপনাকে তা সম্পর্কে জানাই -
মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করেছেন -যে ব্যক্তি ফজরের নামাজ আদায় করে, তার জন্য আল্লাহ তায়ালা কবরের আজাব থেকে রক্ষা করেন।" (তিরমিজি)

অন্য এক হাদীসের এসেছে -ফজরের নামাজের পরে যারা আল্লাহর ধ্যানে থাকে, তারা কিয়ামতের দিন আল্লাহর বিশেষ রহমত পাবেন।(মুসনাদ আহমদ)
মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরো এরশাদ করেছেন যে ব্যক্তি ফজরের নামাজ পড়ে এবং তা ছেড়ে দেয়, সে যেন একটি বড় ক্ষতি করেছে।(সহীহ মুসলিম)

অন্য একটি হাদিসে রয়েছে-
ফজরের নামাজের সময়, শয়তান মানুষের ওপর একটি পর্দা ফেলে দেয়। এই কারণে যারা ফজরের নামাজ পড়ে না, তারা শয়তানের প্রভাবে পড়ে যায় এবং আল্লাহর রহমত থেকে বঞ্চিত হয়।

উপরোক্ত আলোচনা ও হাদিস থেকে বোঝা যায় যে ফজরের নামাজ যে ব্যক্তি ছেড়ে দেবে তার জন্য রয়েছে কবরের ও আখিরাতে যন্ত্রণাদায়ক আজাবের শাস্তি। এই আর্টিকেলটিতে আমি আপনাকে বেনামাজির কবরের আজাব সম্পর্কে বিস্তারিত জানাবো।

যোহরের নামাজ না পড়ার শাস্তি

ফজরের নামাজের পর আমরা যে নামাজ পড়ি সেটি হল যোহরের নামাজ। জোহরের নামাজ দুপুরের সময় পড়া হয়। কোন ব্যক্তি যদি যোহরের নামাজ না পড়ে তার জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি সে সম্পর্কে কুরআন ও হাদিসের বর্ণনা গুলো আপনাকে জানাবো -

হাদীস শরীফে হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করেছেন- যে ব্যক্তি যোহর নামাজ ছেড়ে দেয়, তার জন্য আল্লাহর কাছে দায়িত্ব রয়েছে (মুসনাদ আহমদ)
অপর এক বর্ণনায় এসেছে - নামাজ ছাড়া যে ব্যক্তির ঈমান নেই, সে আল্লাহর রহমত থেকে বঞ্চিত। (সুনানে আবু দাউদ)
যোহরের নামাজ না পড়ার শাস্তি

হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরও এরশাদ করেন - যদি কোনো মুসলিম নামাজের জন্য জামাতে আসে, তাহলে সে আল্লাহর রহমত লাভ করে। আর যদি সে নামাজ ছেড়ে দেয়, তার জন্য দায়িত্ব রয়েছে।(সহীহ মুসলীম)।

উপরের লিখিত আলোচনা থেকে বোঝা যায় যে যোহরেরর নামাজের গুরুত্ব মহান রব্বুল আলামীনের কাছে কত এবং এর জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক ও কষ্টদায়ক আজাব। বেনামাজির কবরের আজাব সম্পর্কে জানতে নিচে স্ক্রল করুন।

আসরের নামাজ না পড়ার শাস্তি

আসরের নামাজ একটি গুরুত্বপূর্ণ নামাজ। মধ্যায়ের এই নামাজকে হাদিস শরীফে অনেক গুরুত্বপূর্ণ বলে ঘোষণা করা হয়েছে। চলুন এখন আমি আপনাকে আসরের নামাজ না পড়ার শাস্তি সম্পর্কে জানায়। হাদিসের আলোকে আসরের নামাজ না পড়ার শাস্তি সম্পর্কে এসেছে -

হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন হযরত আবু হুরায়রা (রা) থেকে বর্ণিত হয়েছে, নবী করিম (সা) বলেছেন, "যে ব্যক্তি আসরের নামাজ ছুটিয়ে দেবে, তার আমলসমূহ নষ্ট হয়ে যাবে। (সহিহ মুসলিম)
ওয়ালাইকুম আসসালাম বলেছেন তিনটি লোক বা তিন ব্যাক্তি জাহান্নামে প্রবেশ করবে তাদের মধ্যে একটি হলো যারা নামাজের প্রতি উদাসীন থাকে। নামাজ ত্যাগ করলে এটি একটি বড় গুনাহ হয়। কারণ আল্লাহর সামনে দাঁড়ানো থেকে অন্য কোন কাজকে আমি প্রাধান্য দিয়ে যদি সেই কাজটি করি তাহলে তো সেটা বড় গুনাহ হবেই। 

নিয়মিত আসরের নামাজ পড়লে মানসিক ও আত্মিকভাবে মানুষ দুর্বল হয়ে পড়ে। আসরের নামাজ না পড়লে মহান রব্বুল আলামিনের নির্দেশ অমান্য করা হয় এবং আল্লাহর সাথে সম্পর্কে দুর্বল হয়ে পড়ে। আর মহান রাব্বুল আলামিনের সাথে সম্পর্ক দুর্বল হলে তার জন্য রয়েছে কবরে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি।

বেনামাজির কবরের আজাব সম্পর্কে আমি আপনাকে জানাবো একটু পরেই। তার আগে চলুন আমি আপনাকে জানাই মাগরিব এর নামাজ না পড়লে কি শাস্তি রয়েছে।

মাগরিবের নামাজ না পড়ার শাস্তি

মাগরিবের নামাজ সন্ধ্যার সময় পড়া হয়। বেনামাজির কবরের আজাব সম্পর্কে জানার আগে মাগরিবের নামাজ না পড়ার শাস্তি সম্পর্কে আপনাকে জানাবো । চলুন মাগরিবের নামাজ না পড়ার শাস্তি সম্পর্কে হাদিসের উদ্ধৃতি গুলো আপনাকে জানাই -

ইবন আব্বাস (রা) এর বর্ণনা করেছেন,
হজরত মুহাম্মদ (সা) বলেছেন, যে ব্যক্তি মাগরিবের নামাজ ছেড়ে দেয় সে যেন আল্লাহর নেয়ামতকে অবহেলা করে। মাগরিবের সালাত হলো গুনাহ মাফের মাধ্যম। এটি তার কলবের জন্য পরিশুদ্ধির পথ তৈরি করে। (মুসনাদ আহমাদ)। 
অপর এক বন্দনায় এসেছে, হজরত মোহাম্মদ (সা) বলেছেন, যে ব্যক্তি মাগরিবের নামাজ পড়বে না, শয়তান তার প্রতি আরও প্রভাব বিস্তার করবে।" অর্থাৎ, নিয়মিত নামাজ না পড়লে শয়তানের ধোঁকায় পড়ে গুনাহের দিকে আগ্রহী হওয়া সহজ হয়ে যায়।( সহিহ তিরমিজি) মাগরিবের নামাজ সম্পর্কে অনেক গুরুত্ব হাদিসে এসেছে এর জন্য আমাদের মাগরিবের নামাজ ত্যাগ করা উচিত নয় ।

এশার নামাজ না পড়ার শাস্তি

এশা রাতের নামাজ। এশার নামাজ পড়ার শাস্তি সম্পর্কে হাদিসের উদ্ধৃতি আপনাকে জানাবো -নিয়মিত নামাজ ছেড়ে দেওয়ার জন্য কবরের আযাব ভোগ করতে হতে পারে। যারা ইশার নামাজ ছেড়ে দেয়, তারা কবরের আযাবের ঝুঁকিতে থাকে, কারণ ইশার নামাজ আল্লাহর আনুগত্যের অন্যতম একটি পরীক্ষা।

হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন "যে ব্যক্তি ইশার নামাজ ছেড়ে শুয়ে পড়ে, শয়তান তাকে সারা রাত প্রভাবিত করে এবং সে কেবল তার ধোঁকায় কাটায়।" নামাজ না পড়লে শয়তানের প্রভাবে পড়ে গুনাহের পথে অগ্রসর হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। (তিরমিজি)

অন্য এক হাদীসে এসেছে, রাসুলুল্লাহ (সা) বলেছেন, যারা এশা এবং ফজরের নামাজ আদায় করে, তাদের জন্য কিয়ামতের দিন আল্লাহ নূরের ব্যবস্থা করবেন। ইশার নামাজ না পড়ার অর্থ সেই আলো থেকে বঞ্চিত হওয়া, যা পরকালে সঠিক পথ প্রদর্শনের উপায় হিসেবে প্রদান করা হবে। (সহিহ মুসলিম)

হযরত ইবনে উমর (রা) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা) বলেছেন, "যে ব্যক্তি ইশার নামাজ ছেড়ে দেয়, সে যেন দিনভর দোয়া মঞ্জুর হওয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ সুযোগ হারিয়ে ফেলে।" নামাজ ছেড়ে দেওয়া আল্লাহর আনুগত্য অমান্য করার সমতুল্য এবং এটি আল্লাহর নিকট একটি বড় গুনাহ।

এতক্ষণ আমি আপনাকে এশার নামাজ না পড়ার শাস্তি সম্পর্কে জানাচ্ছিলাম এখন আমি আপনাকে জানাবো বেনামাজির কবরের আজাব সম্পর্কে।

বেনামাজির কবরের আজাব

বেনামাজির কবরের আজাব সম্পর্কে কোরআন ও হাদিসে অনেক ধরনের উদ্ধৃতি রয়েছে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি এখন আমি আপনাকে জানাবো-

ইবনে মাজার শরীফের একটি হাদিসের মধ্যে এসেছে, হযরত মুহাম্মদ সাঃ এরশাদ করেছেন, যারা ইচ্ছাকৃতভাবে নামাজ পড়ে না, তাদের কবর চিরস্থায়ী অন্ধকারে পূর্ণ হবে। এই অন্ধকার তাদের জন্য একটি ভয়ংকর অভিজ্ঞতা হবে, যা তাদের জন্য শাস্তির মাধ্যম। কবরের নুর এবং প্রশান্তি শুধুমাত্র সেই সকল লোকদের জন্য যারা আল্লাহর আদেশ মেনে চলে।(মুসনাদ ইবনে মাজাহ)
রাসুলুল্লাহ (সা) বলেছেন, “নামাজ ছেড়ে দেওয়া কবরের আযাবের কারণ।” কবরের মধ্যে বেনামাজির জন্য এই আযাব অত্যন্ত কষ্টদায়ক হতে পারে। যারা ইচ্ছাকৃতভাবে নামাজ থেকে বিরত থাকে, তাদের উপর আল্লাহর অসন্তুষ্টি নেমে আসে এবং কবরের আযাব কঠিন হয়।(মুসনাদ আহমাদ)
বেনামাজির কবরের আজাব

হযরত সামুরা ইবনে জুন্দুব (রা) থেকে বর্ণিত, হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একটি স্বপ্নে দেখেন যে, এক ব্যক্তির কবর এমনভাবে চেপে বসেছে যে, তার হাড় একত্রে ভেঙে যাচ্ছে। রাসুল (সা) ব্যাখ্যা করেন, এই ব্যক্তি জীবিত অবস্থায় নামাজের ব্যাপারে অবহেলা করত এবং যথাযথভাবে আদায় করত না।(সহিহ বোখারি)

অপর এক হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, যারা নামাজ পড়ত না, তাদের কবর আগুনে পরিণত হবে এবং তারা ওই আগুনে পুড়বে। এটি একটি কঠোর শাস্তি হিসেবে দেয়া হবে, কারণ নামাজ আল্লাহর আদেশ মেনে চলার প্রধান মাধ্যম।(তিরমিজি)

শেষ কথা

এই আর্টিকেল টি তে আমি আপনাকে জানিয়েছি এক ওয়াক্ত নামাজ না পড়ার শাস্তি , ফজরের নামাজ না পড়ার শাস্তি , যোহরের নামাজ না পড়ার শাস্তি , আসরের নামাজ না পড়ার শাস্তি , মাগরিবের নামাজ না পড়ার শাস্তি , এশার নামাজ না পড়ার শাস্তি ও বেনামাজির কবরের আজাব সম্পর্কে বিস্তারিত । 

আশা করি এ আর্টিকেলটি পড়ে আপনি উপকৃত হয়েছেন এবং এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনি আপনার মনের ভেতরে থাকা সকল প্রশ্নের উত্তর পেয়ে থাকেন তাহলে আপনি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন এবং এইরকম তথ্যসম্বলিত ও গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি প্রতিদিন ভিজিট করুন। ধন্যবাদ

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

ads top