ফ্যাটি লিভার থেকে মুক্তির উপায় - কি খেলে লিভার পরিষ্কার হয়

লিভার সিরোসিস একটা মারাত্নক রোগ । লিভার এমন এক পর্যায়ে যায় যাতে করে লিভার ট্রান্সপ্ল্যান্ট বা প্রতিস্থাপন ছাড়া নিরাময় যোগ্য নই । আপনার লিভার ঠিক আছে কি না জানতে এই আর্টিকেল টি মনোযোগ সহকারে পড়ুন । 
লিভার সিরোসিস রোগীর খাবার

এই আর্টিকেল টি তে আরো জানতে পারবেন  লিভার সিরোসিস রোগীর খাবার,লিভার ভালো রাখার ব্যায়াম,ফ্যাটি লিভার হলে কি খাওয়া যাবে না,ফ্যাটি লিভার হলে কি খাওয়া উচিত,ফ্যাটি লিভার থেকে মুক্তির উপায়, কি খেলে লিভার পরিষ্কার হয় এই সম্পর্কে বিস্তারিত। 

ভূমিকা

লিভার মানব দেহের এমন একটি অঙ্গ যা শরীরে বিষক্রিয়া নিদর্শন রক্তের শর্করা জরির ভারসাম্য রক্ষা এবং বিপাকীয় সমস্ত প্রয়োজনীয় কাজে অংশগ্রহণ করে। তাই মানবদেহের সুরক্ষার জন্য লিভার সুস্থ রাখা খুবই জরুরী। লিভারের বিভিন্ন রোগের মধ্যে প্রাণঘাতি একটি রোগ হলো লিভার সিরোসিস। লিভার সিরোসিস মানবদেহের খুবই জটিল একটি রোগ। 

এই আর্টিকেলটিতে আমি আপনাকে জানাবো লিভার সিরোসিস রোগীর খাবার,লিভার ভালো রাখার ব্যায়াম,ফ্যাটি লিভার হলে কি খাওয়া যাবে না,ফ্যাটি লিভার হলে কি খাওয়া উচিত,ফ্যাটি লিভার থেকে মুক্তির উপায়, কি খেলে লিভার পরিষ্কার হয় এই সম্পর্কে বিস্তারিত। আর্টিকেলের প্রথম অংশে আমি আপনাকে জানাবো লিভার সিরোসিস রোগীর খাবার সম্পর্কে বিস্তারিত।

লিভার সিরোসিস রোগীর খাবার

মানবদেহের জন্য লিভারসিরেসিস একটি জটিল রোগ যার ফলে এই রোগীদের জন্য খাবার নির্বাচন করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি কাজ। আপনি যদি এখানে লিভার সিরোসিস রোগীদের খাবার সম্পর্কে জানার জন্যই তো থাকেন তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। চলুন আমি আপনাকে জানাই এ সম্পর্কে বিস্তারিত।

১। ভিটামিন ও মিনারেলঃ আপনি যদি লিভার সিরোসিসের রোগী হয়ে থাকেন তাহলে আপনি ভিটামিন বি কমপ্লেক্স সি ডি এবং ই ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার বা দুধ দই এগুলো খেতে পারেন।

২। উচ্চ প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবারঃ উচ্চ প্রোটন সমৃদ্ধ খাবার যেমন ডিমের সাদা অংশ বাচ্চা না সয়াবিন মসুর মুরগির মাংস চামড়া ছাড়া চর্বিনি মুক্ত মাছ ইত্যাদি খাবার আপনি যে লিভার সিরোসিস রোগে ভুগেন তাহলে তার জন্য জন্য খেতে পারেন।
৩। পর্যাপ্ত ক্যালরি ও পুষ্টিঃ আপনি যদি লিভার সিরোসিসের রোগী হয়ে থাকেন তাহলে আপনার পর্যাপ্ত ক্যালরির প্রয়োজন হতে পারে তাই আপনার উচিত প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করা।

৪। পর্যাপ্ত পানি ও তরল খাবারঃ আপনি যদি লিভার সিরোসিসে ভোগেন তাহলে আপনার শরীরে পর্যাপ্ত পানির প্রয়োজন হতে পারে তার জন্য আপনার উচিত ডাবের পানি, ফলের রস চিনি ছাড়া এগুলো খাওয়া।
আপনাকে আমি জানাচ্ছি লিভার সিরোসিস রোগীর খাবার,লিভার ভালো রাখার ব্যায়াম,ফ্যাটি লিভার হলে কি খাওয়া যাবে না,ফ্যাটি লিভার হলে কি খাওয়া উচিত,ফ্যাটি লিভার থেকে মুক্তির উপায়, কি খেলে লিভার পরিষ্কার হয় এই সম্পর্কে বিস্তারিত

এতক্ষণ আমি আপনাকে জানালাম লিভার সিরোসিস রোগীর খাবার সম্পর্কে বিস্তারিত এর পরের অংশে আমি আপনাকে জানাবো লিভার ভালো রাখার ব্যায়াম।

লিভার ভালো রাখার ব্যায়াম

আপনি যদি আর্টিকেলটিতে লিভার ভালো রাখার ব্যায়াম সম্পর্কে জানার জন্য ইফতারের তাহলে আপনি একদম সঠিক জায়গায় ক্লিক করেছেন। চলুন আমি আপনাকে জানাই লিভার ভালো রাখার ব্যায়াম সম্পর্কে বিস্তারিত।

১। জগিং বা হালকা দৌড়ঃ আপনি যদি রেগুলার জগিং করেন বা হালকা দৌড় দেন তাহলে এই দৌড়ানোর ফলে আপনার লিভারের উপর চাপ কম পড়বে এবং আপনার শরীরের মেটাবলিজম বাড়াতে সহায়তা করতে পারে।
২। ওয়াকিংঃ আপনি যদি রেগুলার ২০ থেকে ৩০ মিনিট হাটেন তাহলে এটি আপনার লিভারে জমে থাকা চর্বি কমাতে সহায়তা করতে পারে।

৩। যোগব্যায়ামঃ আপনি যদি রেগুলার যোগ ব্যায়াম করেন যেমন ধনুরাসন এটি আপনার শরীরের লিভার কে সক্রিয় রাখতে সহায়তা করতে পারে।

৪। এরবিক এক্সারসাইজঃ আপনি যদি সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন অ্যারোবিক এক্সারসাইজ করেন তাহলে এটি আপনার এলকোহলিক ফ্যাটি লিভার প্রতিরোধে সহায়তা করতে পারে।

আপনাকে আমি জানাচ্ছি লিভার সিরোসিস রোগীর খাবার,লিভার ভালো রাখার ব্যায়াম,ফ্যাটি লিভার হলে কি খাওয়া যাবে না,ফ্যাটি লিভার হলে কি খাওয়া উচিত,ফ্যাটি লিভার থেকে মুক্তির উপায়, কি খেলে লিভার পরিষ্কার হয় এই সম্পর্কে বিস্তারিত

এতক্ষন আমি আপনাকে জানালাম লিভার ভালো রাখার ব্যায়াম সম্পর্কে বিস্তারিত। এর পরবর্তী অংশে আমি আপনাকে জানানোর চেষ্টা করব ফ্যাটি লিভার হলে কি খাওয়া যাবে না এই সম্পর্কে বিস্তারিত।

ফ্যাটি লিভার হলে কি খাওয়া যাবে না

আপনি যদি এখানে ফ্যাটি লিভার হলে কি খাওয়া যাবে না এ সম্পর্কে জানার জন্য এসে থাকেন তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় ক্লিক করেছেন।

১। মদ্যপানঃ আপনার শরীরে ফ্যাটি লিভার হওয়ার প্রধান কারণ হতে পারে মদ্যপান। আপনি যদি পেটের এবারে রুটি হয়ে থাকেন তাহলে আপনার উচিত মদ্যপান থেকে দূরে থাকা।

২। পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেটঃ আপনি যদি ফ্যাটি লিভারের রোগী হয়ে থাকেন তাহলে পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেট যেমন কেক,বিস্কুট,সেমাই, সুজি, ময়দা, পাউরুটি এগুলো খাওয়ার থেকে দূরে থাকুন কারণ এগুলো আপনার শরীরের রক্তে দ্রুত গ্লুকোজ বাড়াতে পারে এবং ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স তৈরি করতে পারে।
ফ্যাটি লিভার হলে কি খাওয়া যাবে না

৩। মিষ্টি জাত খাবারঃ যদি পেটে লিভার হয়ে থাকে তাহলে আপনি মিষ্টি জাতীয় খাবার থেকে দূরে থাকেন যেমন মিষ্টি দই, চিনি, সিরাপ,চকলেট ইত্যাদি কারণ চিনি আপনার লিভারের ট্রাই গ্লিসারাই জমা করে ফ্যাটি লিভার আরো বাড়িয়ে দিতে পারে।
আপনাকে আমি জানাচ্ছি লিভার সিরোসিস রোগীর খাবার,লিভার ভালো রাখার ব্যায়াম,ফ্যাটি লিভার হলে কি খাওয়া যাবে না,ফ্যাটি লিভার হলে কি খাওয়া উচিত,ফ্যাটি লিভার থেকে মুক্তির উপায়, কি খেলে লিভার পরিষ্কার হয় এই সম্পর্কে বিস্তারিত

এতক্ষণ আমি আপনাকে জানালাম ফ্যাটি লিভার হলে কি খাওয়া যাবে না সম্পর্কে বিস্তারিত। এর পরের অংশে আমি আপনাকে জানানোর চেষ্টা করব ফ্যাটি লিভার হলে কি খাওয়া উচিত এই সম্পর্কে বিস্তারিত।

ফ্যাটি লিভার হলে কি খাওয়া উচিত

মানবদেহে যদি ফ্যাটি লিভার হয়ে থাকে তাহলে এটি নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য সঠিক খাদ্য চুজ করাও গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি এই আর্টিকেলটিতে ফ্যাটি লিভার হলে কি খাওয়া উচিত তাহলে আপনি একদম সঠিক জায়গায় ক্লিক করেছেন।

১। তরল ও পানিঃ আপনি যদি ফ্যাটি লিভারের রোগী হয়ে থাকেন তাহলে আপনাকে যে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করা এছাড়াও আপনি ডাবের পানি তিনি ছাড়া অথবা ঘরে বানিয়ে খেতে পারেন স্যুপ।

২। স্বাস্থ্যকর চর্বিঃ স্বাস্থ্যকর জরুরী বৈজ্ঞানিক ভাবেও ফ্যাটি লিভার কমাতে প্রমাণিত তাই আপনি স্বাস্থ্যকর চর্বি যেমন সামুদ্রিক মাছ, সিয়া সিড, কাজুবাদাম ইত্যাদি খেতে পারেন।
৩। ফাইবার যুক্ত খাবারঃ আপনি যদি ফ্যাটি লিভারের রোগী হয়ে থাকেন তাহলে আপনি ফাইবার যুক্ত খাবার যেমন আপেল, পেয়ারা,কমলা,জাম, ড্রাগন ফল,পালং শাক, ব্রাউন রাইস চিড়া ইত্যাদি ফাইবারযুক্ত খাবার খেতে পারেন কারণ এগুলো আপনার রক্তের চর্বি কমাতে এবং লিভারকে ডিটক্স রাখতে সহায়তা করতে পারে।

আপনাকে আমি জানাচ্ছি লিভার সিরোসিস রোগীর খাবার,লিভার ভালো রাখার ব্যায়াম,ফ্যাটি লিভার হলে কি খাওয়া যাবে না,ফ্যাটি লিভার হলে কি খাওয়া উচিত,ফ্যাটি লিভার থেকে মুক্তির উপায়, কি খেলে লিভার পরিষ্কার হয় এই সম্পর্কে বিস্তারিত

এতক্ষণ আমি আপনাকে জানালাম ফ্যাটি লিভার হলে কি খাওয়া উচিত এই সম্পর্কে বিস্তারিত আর্টিকেলে পরবর্তী অংশে আমি আপনাকে জানানোর চেষ্টা করব ফ্যাটি লিভার থেকে মুক্তির উপায়।

ফ্যাটি লিভার থেকে মুক্তির উপায়

মানবদেহে ফ্যাটি লিভার এমন একটি রোগ যার পরে মানুষের জীবন ও চলে যাইতে পারে। তাই অনেকের থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে জানেনা আপনি যদি এখানে সম্পর্কে জানার জন্য এসে থাকেন তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। আমি আপনাকে জানানোর চেষ্টা করব ফ্যাটি লিভার থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে।

১। ওজন নিয়ন্ত্রণেঃ সাধারণত চর্বি বৃদ্ধির কারণে ওজন বৃদ্ধি পায় চর্বি বৃদ্ধির ফলে ফ্যাটি লিভার হয়ে থাকে তাই আপনি যদি আপনার ওজন ৫ থেকে ১০% কমাতে পারলে আপনার ফ্যাটি লিভার অনেকটা কমে যেতে পারে।
২। চিকিৎসকের পরামর্শ নেনঃ আপনার যদি মনে হয় ফ্যাটি লিভার অনেক বেড়ে গেছে তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন এবং কিছু কিছু পরীক্ষা করুন যেমন আল্ট্রাসনোগ্রাম,এসজিপিটি এগুলো পরীক্ষা করতে পারেন।

৩। নিয়মিত ব্যায়ামঃ আপনি যদি ফ্যাটি লিভার কমাতে চান তাহলে আপনি নিয়মিত ব্যায়াম করুন ব্যায়াম শুধু ওজন কমাতে সহায়তা করে না আপনার শরীরের ইনসুলিন রেজিস্টেন্স ও কমাতে সাহায্য করতে পারে এবং আপনার ফ্যাটি লিভার হ্রাসে মূল ভূমিকা রাখতে পারে।

আপনাকে আমি জানাচ্ছি লিভার সিরোসিস রোগীর খাবার,লিভার ভালো রাখার ব্যায়াম,ফ্যাটি লিভার হলে কি খাওয়া যাবে না,ফ্যাটি লিভার হলে কি খাওয়া উচিত,ফ্যাটি লিভার থেকে মুক্তির উপায়, কি খেলে লিভার পরিষ্কার হয় এই সম্পর্কে বিস্তারিত

এতক্ষন আমি আপনাকে জানালাম ফ্যাটি লিভার থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত। আর্টিকেলের শেষ অংশে আমি আপনাকে জানানোর চেষ্টা করব কি খেলে লিভার পরিষ্কার হয় এই সম্পর্কে বিস্তারিত।

কি খেলে লিভার পরিষ্কার হয়

লিভার মানব দেহের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ যা সুস্থ রাখার জন্য পরিষ্কার রাখা খুবই জরুরী। আপনি যদি আর্টিকেলটিতে কি খেলে লিভার পরিষ্কার হয় জানার জন্য এসে থাকেন তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় ক্লিক করেছেন। চলুন আমি আপনাকে এই সম্পর্কে বিস্তারিত জানাই।

১। রসুনঃ রসূলে রয়েছে সেলেনিয়াম এবং এলিসিন যা আপনি লিভার পরিষ্কার রাখতে সহায়তা করতে পারে।
২। গ্রিন টিঃ আপনি যদি আপনার লিভার পরিষ্কার করতে চান গ্রিন টি একটি ভালো উপাদান হতে পারে গ্রিন টিতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আপনার লিভারের প্যাড জমা কমাতে সহায়তা করতে পারে।

৩। সবুজ পাতা যুক্ত সবজিঃ বিভিন্ন রকম সাক সবজিতে রয়েছে ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এরপর যা আপনার লিভার থেকে বিষাক্ত পদার্থ দূর করে আপনার লিভার কে পরিষ্কার রাখতে সহায়তা করতে পারে।
কি খেলে লিভার পরিষ্কার হয়

৪। আপেলঃ আপেল এমন একটি ফল এর মধ্যে রয়েছে পেকটিন নামক একটি এইটটি ফাইবার যা লিভার থেকে বর্জ্য পদার্থ বের করে দিতে সহায়তা করতে পারে।

আপনাকে আমি জানাচ্ছি লিভার সিরোসিস রোগীর খাবার,লিভার ভালো রাখার ব্যায়াম,ফ্যাটি লিভার হলে কি খাওয়া যাবে না,ফ্যাটি লিভার হলে কি খাওয়া উচিত,ফ্যাটি লিভার থেকে মুক্তির উপায়, কি খেলে লিভার পরিষ্কার হয় এই সম্পর্কে বিস্তারিত। এতক্ষণ আমি আপনাকে জানালাম কি খেলে লিভার পরিষ্কার হয় এই সম্পর্কে।

শেষ কথা

এই পুরো আর্টিকেলটিতে আমি আপনাকে যা যা জানিয়েছি লিভার সিরোসিস রোগীর খাবার,লিভার ভালো রাখার ব্যায়াম,ফ্যাটি লিভার হলে কি খাওয়া যাবে না,ফ্যাটি লিভার হলে কি খাওয়া উচিত,ফ্যাটি লিভার থেকে মুক্তির উপায়, কি খেলে লিভার পরিষ্কার হয় এই সম্পর্কে বিস্তারিত।

আশা করি এ আর্টিকেলটি পড়ে আপনি উপকৃত হয়েছেন এবং এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনি আপনার মনের ভেতরে থাকা সকল প্রশ্নের উত্তর পেয়ে থাকেন তাহলে আপনি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন এবং এইরকম তথ্যসম্বলিত ও গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি প্রতিদিন ভিজিট করুন। ধন্যবাদ

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

adsterra

banner